Browsing by Title
Now showing items 1380-1399 of 1409
-
মানবতার মা শেখ হাসিনা
(বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, ২০১৯) -
যে তরণীখানিঃ একটি স্মৃতিকথা (Je taranikhani: ekti smriti katha)
(আনন্দ, ২০০১)‘শিশিরকুমার বসু’ যার সম্পর্কে কৃষ্ণা বসু এবং শিশিরকুমার বসু’র এক রাজনীতিক বন্ধু বলতেন-জীবনে নানারকম মানুষ দেখেছি, রাজনীতিক নেতাও কম দেখিনি, কিন্তু এই মানুষটা অন্যরকম। সেই অন্যরকম মানুষের অন্যরকম জীবনকথা সকলের সঙ্গে ভাগ করে ... -
রবীন্দ্রনাথের পল্লীউন্নয়ন ও সমবায়ী ভাবনা
(জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ, ২০১৮)বস্তুত, এই গ্রন্থে লেখক এক অন্য রবীন্দ্রনাথকে আবিষ্কার করেছেন- যিনি মানব প্রেমিক শুধু নন, যথার্থ মানব হিতৈষী। সাধারণের সঙ্গে ছিল তাঁর অংশীদারের সম্পর্ক- এ সম্পর্ক শুধু জমিদার ও প্রজার মধ্যকার ছিলনা, এ সম্পর্ক ছিল মানুষের ... -
রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ
(রোদেলা, ২০১১)কোনো দেশ ও জাতিকে সুসংগঠিত করতে হলে একজন নেতার দরকার হয়, যিনি হবেন সাহসী, বলিয়ান, প্রজ্ঞা সম্পন্ন এবং ভবিষ্যৎদর্শী। সর্বোপরি তিনি হবেন একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক। এসব গুনের অধিকারি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।বাঙালি জাতির ... -
রোকেয়া রচনাবলী
(১৯৭১)বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন নারীমুক্তির গান গেয়েছেন এবং একইসাথে মানবসাম্যের কথা বলেছেন। তাঁর যুগান্তকারী চিন্তাভাবনা, রচনা এবং লড়াই বাংলার নারীদের মুক্তির পথ অবারিত করেছে এবং নারী পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের মাঙ্গলিক সমাজ ... -
শরৎ রচনা সমগ্র
(১৯৮৮)কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয়তম স্রষ্টা। তিনি তার সংবেদনশীল লেখনীর মাধ্যমে গ্রাম বাংলার দৈনন্দিন সুখ-দুঃখ জয়-পরাজয় নিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনি সেই সময়ের নানান সামাজিক প্রথার জাঁতাকলে জনসাধারণের ... -
শেখ মুজিব আমার পিতা (Sheikh Mujib amar pita)
(আগামী প্রকাশনী, ২০১৭)শেখ মুজিব আমার পিতা গ্রন্থটি মূলত শেখ হাসিনা লিখিত স্মৃতিকথামূলক সংক্ষিপ্ত আত্মজৈবনিক রচনা। যাতে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর জীবনের অনেক অনুল্লিখিত দিক এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। -
শেখ মুজিব: বাংলাদেশের আরেক নাম
(আলোঘর, ২০১৯)আগামী দিনের বাংলাদেশকে আরও সুন্দর ও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে হলে আমাদের উন্নয়ন-নীতিকৌশলে বঙ্গবন্ধুর জনহিতৈষী চিন্তা-চেতনাকে পাথেয় করা ছাড়া যে গত্যন্তর নেই সে কথাটিই জোর দিয়ে বলবার চেষ্টা করেছেন লেখক তাঁর গবেষণানির্ভর এই ... -
শেখ মুজিবের ছেলেবেলা (Sheikh Mujiber chelebela)
(জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, ২০১৫)জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছেলেবেলা, এই ধরনের একটি বই লেখার জন্য লেখক বঙ্গবন্ধুর আত্মীয়-স্বজনদের এবং পরিচিত জনদের মুখে তাঁর কথা শোনেন। এরপর তাঁর জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে গ্রামীণ পরিবেশ, তাঁর শৈশব-কৈশোরের ... -
শ্রীকান্ত (Sreekanto)
(মাটিগন্ধা, 2016)শ্রীকান্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের চারখন্ডে সমাপ্ত একখানা আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস। ভ্রমণ-কাহিনীর লক্ষণাক্রান্ত এ উপন্যাসটির প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয় ১৯১৭ সালে এবং শেষখন্ড ১৯৩৩ সালে। খন্ডগুলি কতক বিচ্ছিন্ন কাহিনীর সমষ্টি, ... -
শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধ
(কথা প্রকাশ, ২০১২)বেগম রোকেয়া তার প্রবন্ধ, গল্প, উপন্যাসের মধ্য দিয়ে তিনি নারীশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা আর লিঙ্গসমতার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছেন। হাস্যরস আর ব্যঙ্গ-বিদ্রুপের সাহায্যে পিতৃতান্ত্রিক সমাজে নারীর অসম অবস্থান ফুটিয়ে তুলেছেন। তার ... -
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি
(জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি ট্রাস্ট, 2014)বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতিকে বিশ্বের দরবারে মানচিত্রে যিনি স্থান দিয়ে গেলেন, তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একটি জাতিকে গড়ে তোলার পেছনে পৃথিবীতে যেসব মহৎ ব্যক্তিত্বের আগমন ঘটে বঙ্গবন্ধু তাঁদেরই একজন।সর্বশ্রেষ্ঠ ... -
সাজাহান
(বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র, 2011)দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্থক নাটক বলা যেতে পারে। কেননা নাটকের ভাষা ও সংলাপ সহজবোধ্য এবং সুস্পষ্ট। কোনরূপ জটিলতা দেখা যায় না। পুত্রস্নেহ ও আহত সম্রাটের গর্বের দ্বন্দ সংলাপে সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। সুতারাং, বলা যেতে পারে যারা ... -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - চতুর্থ খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৯২)বিশ দশকের শেষের দিকে জনজীবনে আবার প্রবেশ করবার পর সুভাষচন্দ্র তাঁর মতামত ব্যক্ত করে বহু বিবৃতি প্রকাশ করেছিলেন। সেগুলো চতুর্থ খণ্ডে স্থান পেয়েছে। সমকালীন কয়েকটিভাষণ এই খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে যেগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনস্বীকার্য। -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - তৃতীয় খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৮৭)১৯২৩ থেকে ১৯৩২ সালের মধ্যে সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা ১৮০ খানি চিঠি তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। কেবল সুভাষচন্দ্রের চিঠি নয়, তাঁকে লেখা বেশ কিছু চিঠিও যথাসম্ভব গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। ১৯২১ থেকে ১৯৩২ সাল ছিল সুভাষচন্দ্রের জীবনে ... -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দ্বিতীয় খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৮৩)নেতাজী সমগ্র রচনাবলীর দ্বিতীয় খণ্ড সুভাষচন্দ্রের ৮৬তম জন্মবার্ষিকীর শুভলগ্নে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গ্রন্থের প্রথম অংশ, ১৯২০ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত ভারতের মুক্তি সংগ্রামের কাহিনী, সুভাষচন্দ্র ১৯৩৪ সালে ই্উরোপে লিখেছিলেন।তিনি ... -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - পঞ্চম খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৯৬)১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা ও রচনা সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী-পঞ্চম খণ্ডে স্থান পেয়েছে। ১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ পর্যন্ত সুভাষচন্দ্রের রাজনৈতিক জীবন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এই সময় তিনি দেশের জনজীবনে অনন্য ... -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - অষ্টম খণ্ড
(আনন্দ, ২০১০)নেতাজির রচনা-সংগ্রহের এই অতি গুরুত্বপূর্ণ খণ্ডটিতে (সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - অষ্টম খণ্ড) সংকলিত হয়েছে জানুয়ারি ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯-এর ২৯ এপ্রিল কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে তাঁর পদত্যাগের অব্যবহিত পর পর্যন্ত তাঁর ভাষণ, রচনা ও ... -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - এগার খণ্ড
(আনন্দ, ২০১৬)১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যবর্তী সময়ে লেখা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু’র রচনা ও বক্তৃতার একটি নির্ভরযোগ্য ও যথাসম্ভব নির্ভুল সংকলন হল সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী এগার খণ্ড। -
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দশম খণ্ড
(আনন্দ, ২০১৪)১৬-১৭ জানুয়ারি ১৯৪১-এর রাতে সুভাষচন্দ্র বসু গোপনে কলকাতায় এলগিন রোডের গৃহ পরিত্যাগ করেন।যাত্রার আগে তিনি পরবর্তী তারিখের কয়েকটি পোস্টকার্ড লিখে রেখে যান যাতে তাঁর ভ্রাতষ্পুত্র শিশির কলকাতায় ফিরে ডাকে দিতে পারেন এবং ব্রিটিশদের ...