dc.contributor.author | বসু, সুভাষচন্দ্র | |
dc.date.accessioned | 2018-11-04T09:19:28Z | |
dc.date.available | 2018-11-04T09:19:28Z | |
dc.date.issued | ২০১৪ | |
dc.identifier.citation | বসু, সুভাষচন্দ্র (২০১৪)। সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দশম খণ্ড। কলকাতা : আনন্দ। | en_US |
dc.identifier.isbn | 9789350404102 | |
dc.identifier.uri | http://hdl.handle.net/123456789/1129 | |
dc.description.abstract | ১৬-১৭ জানুয়ারি ১৯৪১-এর রাতে সুভাষচন্দ্র বসু গোপনে কলকাতায় এলগিন রোডের গৃহ পরিত্যাগ করেন।যাত্রার আগে তিনি পরবর্তী তারিখের কয়েকটি পোস্টকার্ড লিখে রেখে যান যাতে তাঁর ভ্রাতষ্পুত্র শিশির কলকাতায় ফিরে ডাকে দিতে পারেন এবং ব্রিটিশদের এই ভুল ধারণা হয় যে তিনি তখন বাড়িতেই আছেন।দু বছর পরে ১৯৪৩ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ইউরোপ থেকে এশিয়ায় তাঁর বিপদসংকুল ডুবোজাহাজ যাত্রার প্রাক্কালে তিঁনি তাঁর জেষ্ঠ্ ভ্রাতা শরৎচন্দ্র বসুকে বাংলায় একটি মর্মস্পর্শী পত্র লিখেছিলেন, এই খণ্ডের সেটিই সর্বশেষ রচনা। এই দুটি যাত্রার মধ্যবর্তী সময়ে এসেছিল ভারতের সর্বাগ্রগণ্য সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী বিপ্লবীর জীবনের সর্বাপেক্ষা বিতর্কিত পর্যায়। এই সময়কার রচনা ও বেতারভাষণ বহু বিষয়ের উপর প্রসারিত। তার মধ্যে আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রকৃতি ও ঘটনাক্রম, বিশ্বযুদ্ধের সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতির মধ্যে পার্থক্য করার প্রয়োজনীয়তা, ভারতের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শাসনের ওপর সর্বশেষ সশস্ত্র আঘাত হানার পরিকল্পনা, সোভিয়েত ইউনিয়নের ওপর জার্মানির আক্রমণে মর্মবেদনা ও সমালোচনা, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র সম্পর্কে ইঙ্গ-মার্কিন ধারণাসমূহের ভণ্ডামি, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে জাপানের ভূমিকা, ক্রিপস প্রস্তাব বাতিল করার কারণ, বছরের পরবর্তীকালে মহাত্মা গান্ধী ও ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনকে সমর্থন এবং ভবিষ্যতে স্বাধীন ভারতের পুনর্গঠনের বিবিধ সমস্যা সর্ম্পকে চিন্তাভাবনা। | en_US |
dc.language.iso | other | en_US |
dc.publisher | আনন্দ | en_US |
dc.subject | সমগ্র রচনাবলী (Collected works) | en_US |
dc.subject | সুভাষচন্দ্র বসু (Subhas Chandra Bose) | en_US |
dc.title | সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দশম খণ্ড | en_US |
dc.type | Book | en_US |