dc.contributor.author | রায়, দ্বিজেন্দ্রলাল | |
dc.date.accessioned | 2019-03-24T06:34:10Z | |
dc.date.available | 2019-03-24T06:34:10Z | |
dc.date.issued | 2011 | |
dc.identifier.citation | রায়, দ্বিজেন্দ্রলাল(২০১১),সাজাহান, ঢাকা:বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র | en_US |
dc.identifier.isbn | ৯৮৪-১৮-০২০২-৩ | |
dc.identifier.uri | http://hdl.handle.net/123456789/1199 | |
dc.description.abstract | দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্থক নাটক বলা যেতে পারে। কেননা নাটকের ভাষা ও সংলাপ সহজবোধ্য এবং সুস্পষ্ট। কোনরূপ জটিলতা দেখা যায় না। পুত্রস্নেহ ও আহত সম্রাটের গর্বের দ্বন্দ সংলাপে সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। সুতারাং, বলা যেতে পারে যারা নাটক পড়তে ভালোবাসেন ও নাট্যপ্রেমী তাঁদের জন্যে নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার বই।
“সাজাহান”দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সর্বোৎকৃষ্ট সৃষ্টি। ঐতিহাসিক ও পারিবারিক নির্মম ট্র্যাজেডি “সাজাহান” নাটকের প্রধান উপজীব্য বিষয়। ১৬৬৮ সালের শেষের দিকে সম্রাট সাজাহান অসুস্থ হয়ে পড়লে উত্তরাধিকার নিয়ে তাঁর পুত্রদের মধ্যে যে দ্বন্দের সৃষ্টি হয় সেখান থেকেই নাটকের কাহিনীর সূত্রপাত ঘটে। যে পত্নী প্রেমে মশগুল হয়ে তার প্রাণ হতে তাজমহলের রূপ-সঙ্গীত উৎসারিত হয়, সেই পত্নীর গর্ভজাত সন্তানগণ নির্মম আত্মঘাতী হয়ে সংগ্রামে লিপ্ত হয়। কিন্তু তিনি থাকেন নিশ্চুপ-অসহায়। তাঁর করার কিছুই থাকে না। তাঁর পুত্র আওরঙ্গজিব যে কিনা তাঁর নিজের ভাইদের সাথে নির্মম ব্যাবহার করে, বাবাকে করে রাখে পরাস্থ ও কারারুদ্ধ। সম্রাট সাজাহানের জীবনের শেষ দিনগুলোতে তার কন্যা জাহানারা ছিলেন তাঁর একমাত্র সঙ্গী। যে কিনা বাবার চরম মুহূর্তে তাকে ছেড়ে যায়নি।
জাহানারার শ্রেষ্ঠ সংলাপ যা সকল বাবা-মার জন্যে আজও অনুকরণীয় “পুত্র কি কেবল পিতার স্নেহের অধিকারী? পুত্রকে পিতার শাসনও করতে হবে”। | en_US |
dc.language.iso | other | en_US |
dc.publisher | বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র | en_US |
dc.subject | সাজাহান, তাজমহল, আওরঙ্গজ. | en_US |
dc.title | সাজাহান | en_US |
dc.type | Book | en_US |