Recherche
Voici les éléments 1-10 de 12
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - সপ্তম খণ্ড
(আনন্দ, ২০০৮)
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী সপ্তম খণ্ড-এই খণ্ডে সংগৃহীত হয়েছে সুভাষচন্দ্র বসুর কর্মজীবনের এক অতীব আকর্ষক, যদিও কতকটা অন্য ধরনের এবং কতকটা অবহেলিত, একটি পর্যায়ের চিঠিপএ, প্রবন্ধ এবং বিবৃতি। এই সময়কার লেখায় যত রকম বিষয়ের ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - অষ্টম খণ্ড
(আনন্দ, ২০১০)
নেতাজির রচনা-সংগ্রহের এই অতি গুরুত্বপূর্ণ খণ্ডটিতে (সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - অষ্টম খণ্ড) সংকলিত হয়েছে জানুয়ারি ১৯৩৮ থেকে ১৯৩৯-এর ২৯ এপ্রিল কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে তাঁর পদত্যাগের অব্যবহিত পর পর্যন্ত তাঁর ভাষণ, রচনা ও ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দ্বিতীয় খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৮৩)
নেতাজী সমগ্র রচনাবলীর দ্বিতীয় খণ্ড সুভাষচন্দ্রের ৮৬তম জন্মবার্ষিকীর শুভলগ্নে প্রকাশিত হয়েছিল। এই গ্রন্থের প্রথম অংশ, ১৯২০ থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত ভারতের মুক্তি সংগ্রামের কাহিনী, সুভাষচন্দ্র ১৯৩৪ সালে ই্উরোপে লিখেছিলেন।তিনি ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - পঞ্চম খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৯৬)
১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা ও রচনা সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী-পঞ্চম খণ্ডে স্থান পেয়েছে। ১৯২৯ থেকে ১৯৩৩ পর্যন্ত সুভাষচন্দ্রের রাজনৈতিক জীবন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এই সময় তিনি দেশের জনজীবনে অনন্য ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - এগার খণ্ড
(আনন্দ, ২০১৬)
১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যবর্তী সময়ে লেখা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু’র রচনা ও বক্তৃতার একটি নির্ভরযোগ্য ও যথাসম্ভব নির্ভুল সংকলন হল সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী এগার খণ্ড।
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - প্রথম খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৮০)
সুভাষচন্দ্রকে বুঝতে হলে তাঁর জীবনের শুরু, শৈশব, কৈশোর ও ছাত্রজীবন সম্বন্ধে সম্যকভাবে অবহিত হওয়া প্রয়োজন।সৌভাগ্যক্রমে ঐ সময়কার বহু চিঠিপত্র সংগ্রহ করা গিয়েছিল।আত্মজীবনী ও সমকালীন চিঠিগুলো একসাথে পাওয়া সুভাষচন্দ্রের জীবন ও ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - ষষ্ঠ খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৯৭)
সুভাষচন্দ্র বসু’র রচনাসংকলনের মধ্যে এই বিশেষ খণ্ডটি (সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী-ষষ্ঠ খণ্ড) নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বহু বর্ণাঢ্য ব্যক্তিত্বের মানবিক ও আবেগপূর্ণ দিকটিকে স্পষ্ট করে। এই খণ্ডটি প্রকাশের মাধ্যমে একটি মহিলার ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - দশম খণ্ড
(আনন্দ, ২০১৪)
১৬-১৭ জানুয়ারি ১৯৪১-এর রাতে সুভাষচন্দ্র বসু গোপনে কলকাতায় এলগিন রোডের গৃহ পরিত্যাগ করেন।যাত্রার আগে তিনি পরবর্তী তারিখের কয়েকটি পোস্টকার্ড লিখে রেখে যান যাতে তাঁর ভ্রাতষ্পুত্র শিশির কলকাতায় ফিরে ডাকে দিতে পারেন এবং ব্রিটিশদের ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - নবম খণ্ড
(আনন্দ, ২০১২)
২৯ এপ্রিল১৯৩৯ তারিখে কলকাতায় কংগ্রেস সভাপতিত্ব থেকে পদত্যাগ করা এবং ১৬-১৭ জানুয়ারি ১৯৪১ তারিখে এলগিন রোডের বাড়ি থেকে নিষ্ক্রমণ, এই দুইয়ের মধ্যবর্তীকালে সুভাষচন্দ্র বসু চেষ্টা করেছিলেন জাতীয় স্তরে ভারতবাসীকে কংগ্রেসের ...
সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র রচনাবলী - তৃতীয় খণ্ড
(আনন্দ, ১৯৮৭)
১৯২৩ থেকে ১৯৩২ সালের মধ্যে সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা ১৮০ খানি চিঠি তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে। কেবল সুভাষচন্দ্রের চিঠি নয়, তাঁকে লেখা বেশ কিছু চিঠিও যথাসম্ভব গুছিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে। ১৯২১ থেকে ১৯৩২ সাল ছিল সুভাষচন্দ্রের জীবনে ...